সিএনএন এর ইতিহাসে দ্বিতীয় সাংবাদিক যিনি এন্ট্রি লেভেল (টেলি প্রোম্পটার) জব থেকে ন্যাশনাল করেসপন্ডেন্ট হয়ে বিশ্বখ্যাত হয়েছেন নিক ভ্যালেন্সিয়া। তার আগে যিনি এমন করতে পেরেছিলেন তিনি হলেন বসনিয়া যুদ্ধের সময় খ্যাতি পাওয়া ক্রিশ্চিয়ান আমানপোর।
অনার্স শেষবর্ষের ছাত্রদের জন্য একটা ক্লাসের আমি টিএ। সে সুবাদে নিককে আজ আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
উনি বয়সে তরুণ। মাত্র ৩৭ বছর। তার দুই বক্তব্য অনুমতিক্রমে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
"আপনার দেয়া তথ্যতে যদি আপনার বিশ্বাস থাকা জরুরি। আমি অব্জেক্টিভিটি বিশ্বাস করি না। ব্যালেন্স করা সাংবাদিকতা নয়। তবে আমাকে আগে বিশ্বাস করতে হবে আমার দেখানো ও বলা তথ্য সত্য এবং তা জনগণের সাথে প্রতারণা করছেনা।"
"আমার সোর্সদের সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ থাকে, তবে তা দেনা-পাওনা(অর্থনৈতিক) নয়। আমি কাজ শেষে তাদের খবর রাখি, তারা কেমন আছেন, পারলে জন্মদিনও মনে রেখে উইশ করি, এর বেশি কিছু সাংবাদিকতার সাথে বিট্রেয়াল।"
"আমি ছোটকাজ করতে করতে উঠেছি। দীর্ঘ সাত বছর ক্যামেরার সামনে নিজের স্টোরি নিয়ে আসতে পারিনি। যদিও তার আগে আমার বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া আমাকে শিখিয়েছিল পরিবর্তিত পৃথিবীতে কিভাবে মাল্টিটাস্কিং স্কিল ডেভেলপ করতে হবে। আমি হাল ছাড়িনি আর নিজের দেয়া প্রতিটি তথ্যের সাথে সবসময় সততা প্র্যাক্টিস করেছি।"
(লেখাটি ফেসবুক থেকে নেয়া)